কয়েকদিন আগে আমরা স্কুল থেকে বনভোজনে গিয়েছিলাম। সেদিন ছিল ১৭ ডিসেম্বর। আবহাওয়াও ছিল চমৎকার।

সেদিন খুব সকালে ঘুম থেকে উঠি। প্রথমে আমরা সবাই স্কুলে এক হই। তারপর ক্যাম্পাস থেকে কেরানিগঞ্জ আটিবাজার ভাওয়াল বিশ্ববিদ্যালয়ের দিকে রওনা দেই। ওই জায়গাটাই ছিল আমাদের বনভোজনের স্থান।

আমরা প্রায় ৮০ জন ছিলাম একসাথে। সারারাস্তা হৈচৈ করতে করতে সকাল ৯টায় সেখানে পৌঁছাই।

খাওয়ার আগে চলে নানা রকম খেকয়েকদিন আগে আমরা স্কুল থেকে বনভোজনে গিয়েছিলাম। সেদিন ছিল ১৭ ডিসেম্বর। আবহাওয়াও ছিল চমৎকার।

সেদিন খুব সকালে ঘুম থেকে উঠি। প্রথমে আমরা সবাই স্কুলে এক হই। তারপর ক্যাম্পাস থেকে কেরানিগঞ্জ আটিবাজার ভাওয়াল বিশ্ববিদ্যালয়ের দিকে রওনা দেই। ওই জায়গাটাই ছিল আমাদের বনভোজনের স্থান।

আমরা প্রায় ৮০ জন ছিলাম একসাথে। সারারাস্তা হৈচৈ করতে করতে সকাল ৯টায় সেখানে পৌঁছাই।

লা। হাড়ি ভাঙা, মার্বেল দৌড়, জোড়া পায়ে দৌড়, সুচে সুতা পরানোসহ আরও অনেক প্রতিযোগীতা।

বিজয়ীদের জন্য পুরস্কার ছিল মজার মজার সব বই। তবে যারা পুরস্কার পায়নি তাদের জন্য ছিল শান্তনা পুরস্কার।

ঘুরতে এসে আমাদের অনেক ভালো লেগেছে। তবে গ্রামের ভেতর আর একটু যেতে পারলে আরও ভালো লাগতো। আর এতো বড় মাঠে খেলতে পেয়ে সত্যি ভালো লেগেছে আমাদের। আমার বন্ধু অনাবিল বলে, বড় মাঠে ক্রিকেট  খেলতে পেরে সে খুব আনন্দিত।

” ইস! আমাদের স্কুলে যদি বড় একটা মাঠ থাকত।”